Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

ভিশন ও মিশন

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এর স্বাস্থ্য সবোর সার্বিক চিত্র

(Over view of Health Care Provided  By Upazila Health complex, Serajdikhan, Munshiganj)

সাম্প্রতিক অর্জন, চ্যালেঞ্জ ও ভবিষ্যত পরিকল্পনা ঃ

সাম্প্রতিক বছরসমুহের  প্রধানঅর্জনসমুহ ঃ


বিগত কয়েক বছরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, সিরাজদিখান, মুন্সীগঞ্জ এর সেবার

মান ব্যাপক উন্নতি লাভ করেছে। এ উপজেলায় প্রাতিষ্ঠানিক ডেলিভারীর হার প্রায় ৬০%। তাই এই উপজেলায় মাতৃমৃত্যু ও শিশুমৃত্যু অনেক কম। এ উপজেলায় দক্ষ ফিল্ড সার্ভিসের মাধ্যমে জন্মের এক বছরের মধ্যে প্রায় ১০০% শিশুকে টিকা প্রদান করে থাকে। কোভিড-১৯ এর রোগীর স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের লক্ষ্যে অত্র উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রয়েছে ২০ শয্যার ১টি আইসোলেশন সেন্টার এবং ফ্লু কর্ণার। অত্র উপজেলায় কোভিড-১৯ সংক্রমনের হার দেশের অন্যান্য অনেক জেলার থেকেও বেশী হওয়া সত্তে¦ও অত্র উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সকলেন ঐকান্তিক ও নিরলস প্রচেষ্টায় পরি¯িহতি নিয়ন্ত্রনে রাখা সম্ভবপর হয়েছে। গত ৩ বছরে এ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বেশ কয়েকটি নতুন সেবা শুরু হয়েছে।এরমধ্যে আইসোলশন ইউনিট, ফ্লু-কর্ণার,এনসিডি কর্ণার,আইএমসিআই কর্ণার,ডেঙ্গু কর্ণার, রক্ত-পরিসঞ্চালন, মাইনর সার্জারী উল্লেখযোগ্য। বেশ কয়েকটি সেবার মান ও সংখ্যা উন্নতি হয়েছে। এরমধ্যে বহিঃবিভাগ সেবারমান ও সংখ্যা, অন্তঃবিভাগ সেবারমান ও বেড অকুপেন্সী রেট, জরুরীবিভাগের সেবার মান ও সংখ্যা, প্যাথলজি বিভাগেরমান ও সংখ্যা, বহিঃবিভাগের জরায় ুস্ক্রিনিং টেষ্টএরসংখ্যা, এন্টিন্যাটাল চেকআপ, পোষ্টন্যাটাল চেকআপ এবং নরমাল ডেলিভারীরমান সংখ্যা উল্লেখযোগ্য। এ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২০১৯ সালে নরমাল ডেলিভারীর সংখ্যা ৩৯১, ২০২০ সালে নরমাল ডেলিভারীর সংখ্যা ২৪ এবং ২০২১ সালে নরমাল ডেলিভারীর সংখ্যা ২৯৩। ২০১৯ সালের বেড অকুপেন্সী রেট ৭৭% , ২০২০ সালের বেড অকুপেন্সী রেট ৭৮% এবং ২০২১ সালের বেড অকুপেন্সী রেট ৮৫%। ২০১৯ সালের এন্টিনেটাল চেকআপ এর সংখ্যা ৪১১৯, ২০২০ সালের এন্টিনেটাল চেকআপ এর সংখ্যা ২৯৫৮ এবং ২০২১ সালের এন্টিনেটাল চেকআপ এর সংখ্যা ৩১৬৩। ২০১৯ সালের বহিঃবিভাগ রোগীর সংখ্যা ১৪০০৫৩, ২০২০ সালের বহিঃবিভাগ রোগীর সংখ্যা ৭৮৪৪৬ এবং ২০২১ সালের বহিঃবিভাগ রোগীর সংখ্যা ১০৮০৬৯।২০১৯ সালে জরুরী বিভাগের  রোগীর সংখ্যা ১৮৩৭৯,  ২০২০ সালে জরুরী বিভাগের  রোগীর সংখ্যা ১০১৭৫ এবং ২০২১ সালে জরুরী বিভাগের  রোগীর সংখ্যা ১৭৯৬৬। এ হাসপাতালে অধিকতর খারাপ ও অসুস্থ রোগীদের জন্য ২৪ ঘন্টা অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিসচালু আছে। উপজেলা প্রশাসনের বিভিন্ন জাতীয় প্রোগ্রামে স¦াস্থ্য সেবা প্রদানের জন্য মেডিকেল টিম প্রদান করা হয় এব্ ংএই মুন্সীগঞ্জ জেলার মাওয়া ঘাটে অবস্থিত পদ্মা-ব্রীজের কার্যক্রম পরিদর্শনে আগত বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রীর বহরে মেডিকেল টিম দিয়ে স¦াস্থ্য সেবা প্রদান করা হয়। এছাড়া ইজতেমা ও শেখরনগরে পুজা কার্যক্রমে মেডিকেল টিম জরুরী স্বাস্থ্য সেবায় নিয়োজিত থাকে। সম্প্রতি ২০ শয্যার আধুনিক ও সুসজ্জিত আইসোলেশন ইউনিট চালু,বহি:বিভাগে আধুনিক এনসিডি কর্ণার, সকল বিভাগে সুরক্ষা চেম্বার,পরিস্কার পরিচ্ছন্œতা কার্যক্রম ও নয়নাভিরাম বাগান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের শোভা বর্ধনে এক অনন্য উজ্জল দৃষ্টান্ত ।



সারাবশ্বিে ২০২০ সালে কোভডি-১৯ মহামারি শুরু হলে সটো আমাদরে দশেওে আঘাত হান।ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দকিনর্দিশেনায় উপজলো স্বাস্থ্য বভিাগ এই কোভডি-১৯ মোকাবলিায় দক্ষতার পরচিয় দয়ে। প্রশাসনরে সহায়তায় সংক্রামক রোগ (প্রতরিোধ, নযি়ন্ত্রণ ও নর্মিূল) আইন, ২০১৮ বাস্তবায়নরে মাধ্যমে জনগণকে কঠোর স্বাস্থ্যবধিি অনুসরণসহ দ্রুততার সাথে রোগী সনাক্তকরণসহ আইসোলশেন ও কোয়ারন্টোইন নশ্চিতি করতে সক্ষম হয়। ফলে মহামাররি শুরুতে অত্র উপজলোয় কোভডি-১৯ সংক্রমণরে হার বৃদ্ধি পলেওে তা অতদ্রিুত নয়িন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়। সরকারি নর্দিশে মোতাবকে উপজলো স্বাস্থ্য কমপ্লক্সে হাসপাতালে ২৬ শয্যার একটি আইসোলশেন ইউনটি প্রতষ্ঠিা করা হয় যখোনে দয়ো হয় করোনক্রান্ত রোগীদরে চকিৎিসা। এখন পর্যন্ত কোভডি-১৯, ২৪৪৩ জন কোভডি-১৯ পজটিভি রোগী  অত্র স্বাস্থ্য কমপ্লেক্্র হইতে চিকিৎসা সেবা গ্রহন করেন যাদের মধ্যে  ৮১৭ জন  হাসপতালরে  আইসোলেশন ইউনিটে ভর্তি হয়ে  চকিৎিসা গ্রহণ করে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফরিনে, বপিরীতে মৃতরে সংখ্যা শূন্য (০)। গত ০৭ ফব্রেুয়ারি ২০২১ থকেে সারাদশেব্যপী একযোগে কোভডি-১৯ ভ্যাক্সনিশেন র্কাযক্রম শুরুর পর থকেে অত্র উপজলোয় ২৭৬৩৯১ জনকে ১ম ডোজ, ২২৪৪৭৮ জনকে  দ্বিতীয়  ডোজ এবং ১৩৫৫৮৯ জনকে ৩য় ডোজ ভ্যাক্সনি প্রদান করা হয় (১৭ সেপ্টেম্বর ২০২২ইং)। হাসপাতালে স্বাস্থ্যসবোর মান ও কলবের বৃদ্ধি পাওয়ায় সবোগ্রহীতার হার বৃদ্ধি পয়েছে,ে বডে অকুপন্সেি রটে ৮৮ এর ও অধকি। অসংক্রামক রোগ নয়িন্ত্রন,ে সড়ক র্দুঘটনায় আহত ব্যক্তরি জরুরি স্বাস্থ্যসবো, অগ্নদিদ্ধ রোগীদরে চকিৎিসা ব্যবস্থা যোরদার করণরে জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়ছে।ে স্বাস্থ্যসবো ব্যবস্থায় পরবিীক্ষণ ও মূল্যায়ন ব্যবস্থা চালুকরণরে ফলে সবো সহজকিরণ সম্ভব হয়ছে।ে স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনায় তথ্য প্রযুক্তরি প্রর্বতন করা হয়ছে।ে স্বল্প পরসিরে সামাজকি যোগাযোগ মাধ্যমরে দ্বারা ই-হলেথ র্সাভসি ও টলেমিডেসিনি সবো চালু করা হয়ছে।